মার্কিন অর্থনীতি ২০২৬ সালের দিকে অগ্রসর হওয়ার সাথে সাথে একটি মিশ্র চিত্র উপস্থাপন করছে, যেখানে শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির পরিসংখ্যান অন্তর্নিহিত দুর্বলতা এবং ব্যাপক জনগণের হতাশাবাদের বিপরীতে অবস্থান করছে। ২০১৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে सकल অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশা ছাড়িয়ে যায়, যা বছরে ৪% হারে পৌঁছেছে, যা বছরের প্রথমার্ধে আরও মাঝারি সম্প্রসারণের পরে হয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তনের পরে এবং তার প্রশাসনের শুল্ক ও সংরক্ষণবাদী নীতির দিকে পরিবর্তনের পরে অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় চিহ্নিত একটি বছর সত্ত্বেও এই উল্লম্ফন ঘটেছে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই মাসের শুরুতে একটি ভাষণে তার অর্থনৈতিক সাফল্যের প্রশংসা করে দাবি করেছেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। তবে, অর্থনৈতিক ডেটা সম্ভাব্য দুর্বলতা প্রকাশ করে যা ভবিষ্যতে ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
ভোক্তা ব্যয় এবং মুদ্রাস্ফীতির নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া না গেলেও, প্রতিবেদনে সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচক এবং অনেক আমেরিকানের জীবনযাত্রার অভিজ্ঞতার মধ্যে একটি সংযোগহীনতা নির্দেশ করা হয়েছে। সূত্র উপাদানটি ব্যক্তিগত আর্থিক পরিস্থিতি সম্পর্কে উদ্বেগের একটি অনুভূতি প্রকাশ করে, জিডিপি প্রবৃদ্ধি প্রতিবেদন সত্ত্বেও।
ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতি, বিশেষ করে শুল্কের প্রভাব অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রভাবিত করার একটি মূল কারণ। কিছু খাত সংরক্ষণবাদী ব্যবস্থা থেকে উপকৃত হতে পারে, তবে অন্যরা সরবরাহ শৃঙ্খলে বর্ধিত খরচ এবং বাধার সম্মুখীন হয়েছে। এই নীতিগুলির দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব এখনও উন্মোচিত হচ্ছে এবং সামগ্রিক অনিশ্চয়তায় অবদান রাখছে।
বিশ্লেষকরা বর্তমান প্রবৃদ্ধির স্থিতিশীলতা নিয়ে বিভক্ত। কেউ কেউ মনে করেন যে সাম্প্রতিক উল্লম্ফন নির্দিষ্ট কারণগুলির দ্বারা চালিত একটি অস্থায়ী ঘটনা, অন্যরা অব্যাহত সম্প্রসারণের সম্ভাবনা সম্পর্কে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। দৃষ্টিভঙ্গির ভিন্নতা ২০২৬ সালে প্রবেশের সাথে সাথে অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জটিলতাকে তুলে ধরে।
Discussion
Join the conversation
Be the first to comment