গাজার যুদ্ধবিরতি, যা গত ১০ই অক্টোবর থেকে কার্যকর ছিল, বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষা করতে ব্যর্থ হচ্ছে। গত দুই মাসে শত শত ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। "ইয়েলো লাইন"-এর কাছেই মূলত এই মৃত্যুর ঘটনাগুলো ঘটছে। এই দুর্বলভাবে সংজ্ঞায়িত সীমান্তটি ইসরায়েল-অধিকৃত পূর্ব গাজাকে হামাস-নিয়ন্ত্রিত পশ্চিম থেকে পৃথক করেছে।
পূর্ব গাজায় প্রবেশ করার সময় কয়েক ডজন লোক মারা গেছে। এই পারাপারগুলো, ইচ্ছাকৃত হোক বা না হোক, মারাত্মক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। ফিলিস্তিনিরা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে। তারা গাজার মানুষের জীবনের প্রতি অবজ্ঞা দেখানোর কথা উল্লেখ করেছে। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলছে যে তারা শুধুমাত্র প্রয়োজনে গুলি চালায়।
চলমান সহিংসতা যুদ্ধবিরতির উদ্দেশ্যকে দুর্বল করে দিচ্ছে। এটি অবিশ্বাস ও অস্থিরতা বাড়িয়ে তোলে। মানবিক প্রচেষ্টা ব্যাহত হচ্ছে। পুনর্গঠন স্থবির হয়ে পড়েছে।
যুদ্ধবিরতির লক্ষ্য ছিল তীব্র লড়াইয়ের পরে সংঘাত বন্ধ করা। এটি দীর্ঘমেয়াদী শান্তির জন্য একটি কাঠামো তৈরি করতে চেয়েছিল। হামাস গাজায় পুনরায় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছে। ইসরায়েল পূর্বে নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণ বজায় রেখেছে।
ভবিষ্যতের স্থিতিশীলতা ইয়েলো লাইনকে স্পষ্ট করার উপর নির্ভর করছে। উত্তেজনা প্রশমনের আলোচনা অপরিহার্য। বেসামরিক মৃত্যুর জন্য জবাবদিহিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়closely watching closely।
Discussion
Join the conversation
Be the first to comment