দুম্বোয়া পরবর্তীতে বেসামরিক শাসনের দিকে উত্তরণের জন্য ৩৬ মাসের সময়সীমা ঘোষণা করেন, যা পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর অর্থনৈতিক জোট (ইকোওয়াস)-এর চাপকে উপেক্ষা করে। ইকোওয়াস দ্রুত গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনের পক্ষে ছিল। তার এই পদক্ষেপ ব্যাপক প্রতিবাদ ও সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছে।
সমালোচকদের যুক্তি হলো, দুম্বোয়া রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর থেকে ক্ষমতা সুসংহত করার কারণে আসন্ন যেকোনো নির্বাচনে তার জয় আগে থেকেই নির্ধারিত। বিরোধীদের দাবি, তার প্রার্থিতা বেসামরিক শাসনের দিকে উত্তরণের তত্ত্বাবধান করার প্রাথমিক প্রতিশ্রুতির চেতনা লঙ্ঘন করে এবং ক্ষমতায় তার অব্যাহত থাকা গণতান্ত্রিক নীতিগুলোকে দুর্বল করে।
গিনিতে নির্বাচনের দিন যতই এগিয়ে আসছে, রাজনৈতিক পরিস্থিতি ততই উত্তপ্ত হচ্ছে। বিরোধীদের ক্ষোভ উত্তরণ প্রক্রিয়ার গতিপথ এবং স্বৈরাচারী শাসনের প্রত্যাবর্তনের সম্ভাবনা নিয়ে বৃহত্তর উদ্বেগের প্রতিফলন ঘটায়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে, এবং অনেকেই দুম্বোয়াকে গণতন্ত্রের দিকে একটি প্রকৃত ও স্বচ্ছ উত্তরণের প্রতিশ্রুতি রক্ষার আহ্বান জানাচ্ছেন।
Discussion
Join the conversation
Be the first to comment