সাতজন প্রার্থী রাষ্ট্রপতি পদের জন্য ব্যালটে ছিলেন, যার মধ্যে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী আনিসেট জর্জেস ডোলোগেলে এবং হেনরি- Marie ডন্ড্রা উল্লেখযোগ্য। ডোলোগেলে, যিনি ২০১৫ এবং ২০২০ সালের নির্বাচনে দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন, এবং ডন্ড্রা, যিনি কিছু সময়ের জন্য টুয়াডেরার অধীনে কাজ করেছেন, প্রাথমিক অযোগ্যতা সত্ত্বেও সাংবিধানিক আদালত থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ছাড়পত্র পান।
দেশের অভ্যন্তরে চলমান সংঘাতের কারণে সৃষ্ট ব্যাপক অসন্তোষকে পুঁজি করে বিরোধী দলগুলো সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করছে। এই নির্বাচন ক্রমাগত অস্থিরতার মধ্যে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যেখানে সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রের উল্লেখযোগ্য অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে।
টুয়াডেরার তৃতীয় মেয়াদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বিরোধী দল এবং নাগরিক সমাজের সংস্থাগুলোর সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছে, যারা যুক্তি দেখাচ্ছেন যে এটি সাংবিধানিক মেয়াদের সীমা লঙ্ঘন করে। তবে, প্রেসিডেন্টের সমর্থকরা বলছেন যে ২০২২ সালের একটি সাংবিধানিক সংশোধনী মেয়াদের গণনা পুনরায় শুরু করেছে, যা তাকে আবারও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অনুমতি দেয়। সাংবিধানিক আদালত সংশোধনীটির বৈধতা বহাল রেখেছে।
এই নির্বাচনের ফলাফল সম্ভবত মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রের ভবিষ্যৎ গতিপথকে রূপ দেবে, বিশেষ করে নিরাপত্তা ও শাসনের ক্ষেত্রে। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা নির্বাচনী প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের জন্য উপস্থিত রয়েছেন এবং আগামী কয়েক দিনের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার ইতিহাস বিবেচনা করে ফলাফল নিয়ে বিরোধ এবং চ্যালেঞ্জের সম্ভাবনা এখনও উদ্বেগের কারণ।
Discussion
Join the conversation
Be the first to comment