মিয়ানমার রবিবার একটি বহুল-নিন্দিত নির্বাচনে ভোট দিতে যাচ্ছে। তবে, জনগণের ভোট নয়, চীনের প্রভাবই আসল ক্ষমতা ধরে রেখেছে। ২০২১ সালের অভ্যুত্থানের পর এটিই প্রথম নির্বাচন।
সামরিক বাহিনী, প্রথমে বিরোধী দলগুলোর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করলেও, গতি ফিরে পেয়েছে। বিশ্লেষকরা এই পরিবর্তনের কারণ হিসেবে চীন কর্তৃক জান্তাকে দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ সমর্থনকে চিহ্নিত করেছেন। উত্তর শান রাজ্যের লাশিও টাউনশিপের একটি মিয়ানমার সামরিক ঘাঁটি থেকে ছোড়া একটি ক্ষেপণাস্ত্র সামরিক বাহিনীর শক্তিশালী অবস্থানের ওপর জোর দেয়।
এই নির্বাচনকে সামরিক শাসনের বৈধতা দেওয়ার একটি উপায় হিসেবে ব্যাপকভাবে দেখা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া সমালোচনামূলক, যেখানে অনেকে এই প্রক্রিয়ার ন্যায্যতা এবং বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
২০২১ সালের অভ্যুত্থান মিয়ানমারকে সংঘাতে নিমজ্জিত করেছে। সামরিক বাহিনীর পুনরুত্থানের জন্য চীনের সমর্থন অত্যাবশ্যক ছিল।
ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত রয়ে গেছে। নির্বাচনের ফলাফল এবং চীনের অব্যাহত ভূমিকা উল্লেখযোগ্যভাবে মিয়ানমারের গতিপথকে রূপ দেবে।
Discussion
Join the conversation
Be the first to comment